ad

Friday, January 23, 2015

মানুষ আসলে সৃষ্টিগত কারণে

মানুষ আসলে সৃষ্টিগত কারণে সত্যের দিকে ধাবমান। সত্য কঠিন। আর সত্যকে ধারণ করা আরো কঠিন। কাছাকাছি থেকেও মানুষ একে অপরের মতের বিরুদ্ধে থাকতে পারে। আবার দূরে থেকেও মতের মিলের কারণে একে অপরের কাছাকাছি থাকতে পারে। ভালোবাসা অথবা মমত্ববোধ হার মেনে যায় আদর্শের কাছে। কারণ, বিবেক দংশন করে মানুষকে। বিবেকের দংশনে মানুষ সঠিক কাজ করতে বাধ্য হয়। যারা তা করেনা, তারাই হয়ে যায় অমানুষ। এদের সংখ্যাও কম নয়। কিন্তু, যারা আদর্শে বলিয়ান তাদেরকে মানুষ-অমানুষ সবাই সম্মান করে। যে কোন মানুষ নিজে কি? তা না ভেবে অন্যকে ভালো হতে হবে এই চিন্তাটিই সর্বদা করে। নিজে যত মন্দই হোক না কেন ভালোর প্রতি এক ধরনের টান অনুভব করে। আর এ কারণেই ভালোর কদর বেড়ে যায়। সে পেঁৗছে যায় অভিষ্ট লক্ষ্যে। সৃষ্টি হয় ভালো কিছুর। আর এ কারণেই সে পায় অমরত্ব। সৃষ্টিশীল কাজ বেঁচে রাখে তাকে। মানুষ পরবর্তিতে তার সেই আদর্শ লালন করে। সমৃদ্ধ হয় দেশ ও জাতি। আদর্শের কারণে দেশ ভেঙ্গে যায়। দূরের দেশগুলি এক কাতারে আবদ্ধ হয়। সংহতি আসে মানুষের মাঝে। ভালবাসা সৃষ্টি হয় একে অপরের মাঝে। সুন্দর হয় পৃথিবী। ধ্বংস আর লোভ দূরীভুত হয় মানুষের মাঝ থেকে। ত্যাগ করতে শেখায় মানুষকে। আপন হয় পর, পর হয় আপন। সেতুবন্ধন তৈরি হয় আলাদা শ্রেণি ও গোষ্ঠির মধ্যে। একে অপরকে শ্রদ্ধা করতে শেখে এবং শেখায়। সুখ এবং সমৃদ্ধি ধরা দেয় হাতের নাগালে। নীতিহীনরা হয়ে পড়ে অসহায়। সমাজ বদলে যায়। রাষ্ট্র সমৃদ্ধ হয়। মানুষ নিজেকে তুলে ধরে উর্দ্বে। সবার উপরে হয়ে ওঠে মহীয়ান, কীর্তিমান। মহীয়ান আর কীর্তিমানরা এক হয়ে যায় আদর্শের কারণে। যা অনুসরণ করে দেশ ও জাতি। এভাবেই রচিত হয় মানবসভ্যতা।

বুদ্ধি বাড়ানোর সহজ কিছু উপায় ...............!

বুদ্ধি বাড়ানোর সহজ কিছু উপায় ...............!
ক্লাসে কিছু ছাত্র থাকে যারা যেমন বুদ্ধিমান তেমনি জ্ঞানী। আবার কিছু ছাত্র আছে যাদের স্মৃতি শক্তি একেবারে দুর্বল এবং অনেক পড়াশুনার পরও কিছুই মনে রাখতে পারে না। তাদের মূল সমস্যা হলো বুদ্ধি বা কৌশলের অভাব। তারা যদি সঠিক নিয়মে অর্থাৎ বুদ্ধি খাটিয়ে পড়াশুনা করতো তাহলে এ অবস্থার সৃষ্টি হতো না। শুধু স্কুলেই নয়, আমাদের সমাজের পরতে পরতে বুদ্ধিমান ও বুদ্ধিহীন এই দুই শ্রেণীর মানুষ দেখা যায়।
মানুষের মস্তিষ্ক যেসব কাজ করে তার সামগ্রিক প্রকাশের নাম বুদ্ধি। চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা বলেন, একজন মানুষের মগজের মোট ওজনের ৮০ ভাগই তৈরি হয় জীবনের প্রথম তিন বছরে। তবে মজার ব্যাপার হলো, বয়স বাড়ার সাথে সাথে মানুষের বুদ্ধি কিছুটা কমে যেতে পারে।
মানুষ দু'ভাবে বুদ্ধি লাভ করে থাকে।
১. সহজাত এবং
২. শিক্ষার মাধ্যম।
✬ ‘সহজাত' বুদ্ধি হলো- যে বুদ্ধি আল্লাহর পক্ষ থেকে দেয়া হয়েছে।
✬ আর শিক্ষণীয় বুদ্ধি হলো, যা শেখার মাধ্যমে বাড়ানো যায়।
তবে বুদ্ধির বড় একটা অংশ নির্ভর করে শেখার পরিবেশ, পদ্ধতি, আবেগ ইত্যাদির ওপর। জন্মের পর প্রথম দিকে প্রোটিন বা জরুরি কোন খাদ্য উপাদানের ঘাটতি থাকলে পরবর্তীতে বুদ্ধির স্বাভাবিক বিকাশে বাধাগ্রস্ত হয়। তবে হিসেবে নানা উপায়ে বুদ্ধি বাড়ানো যায়।
তবে শিক্ষণীয় অংশ হিসেবে নানা উপায়ে বুদ্ধি বাড়ানো যায়। মনোবিজ্ঞানীদের গবেষণা থেকে এ কৌশলগুলো বের হয়েছে।
✬ কোন কিছু শিখতে হলে সে বিষয়ের প্রতি প্রচণ্ড উদ্দীপনা থাকতে হবে।
✬ যে বিষয়টি শিখতে যাচ্ছি, তা শেখার তথ্য ও পদ্ধতি বার বার দেখা।
✬ যে বিষয়টি শিখছি তার প্রতি প্রবল আবেগ থাকতে হবে। তবে তা যেন একঘেঁয়েমি না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখা।
✬ শেখার পরিবেশ হবে স্বত:স্ফূর্ত।
✬ শেখার প্রতিটি বিষয়কে সহজভাবে নেয়া কঠিন বিষয় হলেও তা সহজভাবে নেয়া।
✬ সর্বোপরি শেখা ও জানার বিষয়টি আনন্দ ও বিনোদনের মাধ্যমে নিতে হবে।
বুদ্ধি বিকাশের জন্য কি কি করা উচিত।
------------------------------------
✬ সব সময় যন্ত্রনির্ভর না হয়ে বই, কম্পিউটার, মোবাইল দূরে রেখে বু বা পরিবারের লোকের সাথে সময় কাটানো।
✬ জটিল চিন্তা থেকে সব সময় নিজেকে বাইরে রাখার চেষ্টা করতে হবে। প্রয়োজনে অনেক সময় খোলা আকাশের নিচে কাটানো।
✬ যোগ ব্যায়াম শরীর ও মন দুটোই ভালো রাখে এ জন্য নিয়মিত যোগ ব্যায়াম করা।
✬ মাঝে মাঝে মনকে কল্পনার জগতে নেয়া।
✬ বুদ্ধি বিকাশের সবচেয়ে বড় মাধ্যম বই। এ জন্য নিয়মিত বইপড়া।
যে সব কাজ করা উচিত নয়।
--------------------------------
০ যতটুকু কাজ করা সম্ভব তার চেয়ে বেশি কাজ করা উচিত নয়।
০ কেউ সমালোচনা করলে ভেঙ্গে না পড়ে ইতিবাচকভাবে নেয়া।
০ অযথা টিভি বা কম্পিউটারের সামনে সময় নষ্ট না করা।
০ মোবাইল ফোন সবসময় চালু না রাখা।
০ সর্বদা যন্ত্র নির্ভর না হওয়া।
০ প্রয়োজন ছাড়া ঘন্টার পর ঘন্টা ইন্টারনেটে সময় ব্যয় না করা।
০ নিজের মতামতের সাথে অন্যের মতামতকে গুরুত্ব দেয়া।
০ অ আবেগ বা বিশ্বাসকে প্রাধান্য না দিয়ে যুক্তির গুরুত্ব দেয়া।
০ ওপরোক্ত নিয়মগুলো মেনে চললে বুদ্ধির বিকাশ ঘটানো সম্ভব।

প্রকৃতির চিকিৎসাঃ বিভিন্ন শাকের ঔষধি গুণ......

প্রকৃতির চিকিৎসাঃ  বিভিন্ন শাকের ঔষধি গুণ......
শাকপাতার আছে অনেক ঔষধি গুণ। শাকও হতে পারে চিকিৎসা উপকরণ, দরকারি পথ্য...
কথায় বলে-মাংসে মাংস বাড়ে, ঘৃতে বাড়ে বল, দুধে শুক্র বাড়ে, শাকে বৃদ্ধি মল। শাক খেলে মল বাড়ে। তার মানে শাক খেলে পেট পরিষ্কার হয়। আমাদের সমাজে বিত্তবানরা শাককে গরিবের খাদ্য বলে মনে করেন। তারা শাক ও সবজিকে হেলাফেলা করেন। এই পুষ্টিসমৃদ্ধ শাক না খেয়ে তিন বেলা পোলাও, বিরিয়ানি, গোশত ও ঘি'যুক্ত খাবার খেয়ে উচ্চ রক্তচাপ, হূদরোগ ও কিডনি সমস্যা ও পেটের নানা অসুখে ভোগেন। ডাক্তার যখন ওই হাই প্রোটিন ও উচ্চ মাত্রার ক্যালোরিযুক্ত খাবার বর্জন করে শাক সবজি মাছ খেতে বলেন, তখন ক্ষতি যা হওয়ার তা হয়ে গেছে। তাই নিম্নে নানান শাকের গুণাগুণ বর্ণনা করা হলো:-
পুঁইঃ
-----
* সর্দি ও কোষ্ঠকাঠিন্য সারাতে দধি এবং পুঁইশাক সিদ্ধ করে খান।
* পুঁইপাতা থেঁতো করে ব্রণের ওপর প্রলেপ দিলে ব্রণ সেরে যায়।
* পুঁইশাকের সঙ্গে ছাগলের দুধ মিশিয়ে সাত দিন খেলে হুপিং কাশির প্রকোপ কমে।
* পুঁইপাতা ও ডাঁটা পুড়িয়ে ছাই করে দাঁত মাজলে দাঁতের পাইরিয়ায় চমৎকার ফল পাওয়া যায়।
লালশাক :
------------
লালশাক অত্যন্ত সহজলভ্য সস্তা শাক। ইচ্ছে করলে ছাদে বা অল্প জায়গায় লালশাকের বীজ বুনে এক মাসের মধ্যে খাওয়া যায়। টবে লাগিয়ে খাওয়া চলে। লালশাক রক্তে হিমোগেস্নাবিন বাড়ায়। যাদের রক্তস্বল্পতা বা এনিমিয়া আছে তারা নিয়মিত লালশাক খেলে রক্তস্বল্পতা পূরণ হয়। এতে লবণ বা ক্ষারের গুণ রয়েছে।
সর্ষেশাক :
-------------
সর্ষে শাকে প্রচুর পরিমাণে আমিষ ও স্নেহ জাতীয় ভিটামিন রয়েছে। এই শাক রক্তে উপকারী এইচডিএল কোলেস্টেরল বৃদ্ধি করে। দেহে ভিটামিন ডি তৈরীতে সাহায্য করে।
পালং শাকের পুষ্টি ও ভেষজগুণঃ
----------------------------------
পালং শাক শরীরের অন্ত্র সচল রাখতে সাহায্য করে। অন্ত্রের ভেতরে জমে থাকা মল সহজে বের করে দেয়। ডায়াবেটিস রোগীরা এই শাক পরিমাণমতো খেলে উপকার পান। এই শাকের বীজও খুব উপকারী। এর বীজের ঘন তেল কৃমি ও মূত্রের রোগ সারায়। পালং শাকের কঁচি পাতা ফুসফুস, কণ্ঠনালীর সমস্যা, শরীর জ্বালাপোড়া ইত্যাদি সমস্যা দূর করতেও ভালো কাজ দেয়। পালং শাক শরীর ঠান্ডা রাখে। জন্ডিসে আক্রান্ত রোগীদের জন্য এই শাক বিশেষ উপকারী। এই শাককে বলা হয় রক্ত পরিষ্কারক খাদ্য। রক্ত বৃদ্ধিও করে। চোখের জ্যোতি বাড়ায় এবং মুখের লাবন্য বৃদ্ধি করে। পোড়া ঘায়ে, ক্ষতস্থানে, ব্রনে বা কোথাও কালশিরা পড়লে টাটকা পালং পাতার রসের প্রলেপ লাগালে ভালোই উপকার পাওয়া যায়।
চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের মতে পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, বি, সি এবং ই পাওয়া যায়। এই শাকে আয়রন প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। এজন্য পালং শাক খেলে রক্তে আয়রনের মাত্রা বেড়ে যায়
ধনে পাতার ভেষজগুণঃ
----------------------------
* ধনেপাতায় রয়েছে ভিটামিন ‘সি’ , ফলিক এসিড যা ত্বকের উপকারের জন্য যথেষ্ট প্রয়োজনীয়। এই ভিটামিনগুলো প্রতিদিনের পুষ্টি জোগায়, ত্বক, চুলের ক্ষয়রোধ করে, মুখের ভেতরের নরম অংশগুলোকে রক্ষা করে। মুখগহ্বরের ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়াই করে।
* ধনেপাতার ভিটামিন ‘এ’ চোখের পুষ্টি জোগায়, রাতকানা রোগ দূর করতে ভূমিকা রাখে।
* কোলেস্টেরলমুক্ত ধনেপাতা দেহের চর্বির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। আমাদের শরীরে এলডিএল নামে এক ধরনের খারাপ কোলেস্টেরল রয়েছে, যা শরীরের শিরা-উপশিরার দেয়ালে জমে হূৎপিণ্ডে রক্ত চলতে বাধা দেয়। পরিণামে হার্ট অ্যাটাক পর্যন্ত হতে পারে। ধনেপাতা এই খারাপ কোলেস্টেরলকে কমিয়ে দেয়। আর শরীরের জন্য উপকারী এক ধরনের কোলেস্টেরল, যার নাম এইচডিএল, মাত্রা বৃদ্ধি করে। ধনেপাতা শরীরের এইচডিএলকে বাড়িয়ে এলডিএলকে কমিয়ে দেয়।
* ধনেপাতায় উপস্থিত আয়রন রক্ত তৈরিতে সাহায্য করে এবং রক্ত পরিষ্কার রাখতেও অবদান রাখে।
* এ ছাড়া ভিটামিন ‘কে’-তে ভরপুর ধনেপাতা হাড়ের ভঙ্গুরতা দূর করে শরীরকে করে শক্ত-সমর্থ। তারুণ্য ধরে রাখতেও এর অবদান অপরিসীম। তবে ধনেপাতা রান্নার চেয়ে কাঁচা খেলে উপকার বেশি পাওয়া যায়।
* ধনেপাতা শীতকালীন ঠোঁট ফাটা, ঠান্ডা লেগে যাওয়া, জ্বর জ্বর ভাব দূর করতে রাখে যথেষ্ট অবদান।
* ‘অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট’থাকায় দেহের কাটাছেঁড়া অংশগুলো শুকানোর জন্য ভীষণ জরুরি।
বি:দ্র:অধিক পুষ্টির আশায় মাত্রাতিরিক্ত ধনেপাতা খাওয়া অনুচিত।
কলমিঃ কলমী শাকে রয়েছে অনেক ওষধী গুণ।
-----------------------------------
১. যদি কারো ফোড়া এই কলমী পাতা তুলে একটু আদাসহ পাটায় বেটে ফোড়ার চারপাশে লেপে দিয়ে মাঝখানে খালি রাখতে হবে। তিন দিন এইভাবে লেপে দিলে ফোড়া গলে যাবে এবং পুঁজ বেরিয়ে শুকিয়ে যাবে।
২. বাগি বা ফোড়া উঠলে এই কলমী পাতা বেটে প্রলেপ দিলে বাগি মিশে যাবে।
৩. রাত কানা রোগ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই কলমী শাক কয়েক সপ্তাহ প্রতিদিন একবেলা ভাজি রান্না করে খেলে রাত কানা রোগ ভালো হয়।
৪. বাচ্চারা যদি মায়ের দুধ কম পায় সেইক্ষেত্রে কলমী শাক ছোট মাছ দিয়ে রান্না করে খেলে মায়ের দুধ বাড়বে এবং তখন বাচ্চা দুধ পাবে।
৫. কোষ্ঠ কাঠিন্য বা হলে কলমী শাক তুলে সেচে এক পোয়া পরিমাণ রস করে আখের গুড়ের সঙ্গে মিশিয়ে শরবত বানিয়ে সকাল-বিকাল এক সপ্তাহ খেলে ভালো উপকার পাওয়া যাবে।
৬. গর্ভাবস্থায় গর্ভবতি মায়েদের শরীরে, হাতে-পায়ে পানি আসে, সেই সময় কলমী শাক বেশি করে রসুন দিয়ে ভেজে তিন সপ্তাহ খেলে পানি কমে যাবে।
৭. গণরিয়া রোগ হলে প্রস্রাবের জায়গায় জ্বালা যন্ত্রণা করে। সেই সময় কলমীর রস করে ৩/৪ চামচ পরিমাণ ৩ সপ্তাহ খেলে ওই জ্বালা কমে যায়।
৮. হাত-পা বা শরীর জ্বালা করলে কলমী শাকের রসের সঙ্গে একটু দুধ মিশিয়ে সকালে খালি পেটে এক সপ্তাহ খেলে উপকার পাওয়া যায়।
৯. পিঁপড়া, মৌমাছি, বিছা বা কোন পোকা-মাকড় কামড়ালে এই কলমী শাকের পাতা ডগাসহ রস করে লাগালে যন্ত্রণা কমে যায়।
১০. আমাশা হলে কলমী পাতার রসের সঙ্গে আখের গুড় মিশিয়ে শরবত বানিয়ে সকাল-বিকাল নিয়মিত খেলে আমাশার উপশম হয়।
মুলাঃ
---------------
* ১০ গ্রাম শুকনো মুলা ৪ কাপ পানিতে সিদ্ধ করে ১ কাপ হলে নামিয়ে ছেঁকে নিন। দিনে ৫ থেকে ৬ বার খান। আমাশয় ভালো হয়ে যাবে।
* এক থেকে দেড় গ্রাম মুলার বীজ চূর্ণ পানির সঙ্গে মিশিয়ে সকালে ও বিকেলে কিছু খাওয়ার পরে খান। ইউরিন ইনফেকশন থাকবে না।
* ছুলি রোগে ৫ গ্রাম মুলার বীজ পানি দিয়ে বেটে নিন। এই পেস্ট ত্বকে লাগান। ছুলি ভালো হয়ে যাবে।
গিমেঃ
----------
* চোখ উঠলে বা চোখ ব্যথা করলে গিমে পাতা দিয়ে সেক দিন।
* ১ চা চামচ গিমে পাতার রস এবং আধা কাপ আমলকী ভেজানো পানি মিশিয়ে খেলে বমি বন্ধ হয়ে যাবে।
* খাবারের রুচি বাড়াতে সকালে গিমে পাতার রস খান।
কচু শাকের পুষ্টিঃ
-------------------------
কচু একটি গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টিকর সবজি। এ দেশে কচু তেমন সমাদৃত নয় এবং অনেকটা অবহেলার দৃষ্টিতে দেখা হয়। অথচ কচু শাকে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ‘এ’, ‘বি’ ও ‘সি’, ক্যালসিয়াম, লৌহ ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান রয়েছে। এ শাক দুই প্রকার যথা :
(১) সবুজ কচু শাক ও
(২) কালো কচু শাক।
কচু শাকে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’ থাকায় এ শাকের লৌহ দেহ কর্তৃক সহজে আত্তীকরণ হয়। প্রয়োজনীয় পুষ্টির জোগান দেয়া ছাড়াও প্রাচীনকাল থেকে কচুকে বিভিন্ন রোগের ওষুধ হিসেবে ব্যবহারের প্রচলন রয়েছে। মুখী ও পানিকচুর ডগা দেহের ত রোগের ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। তাছাড়া জ্বরের রোগীকে শরীরের তাপমাত্রা কমানোর জন্য দুধকচু খাওয়ানো হয়। ওলকচুর রস, উচ্চরক্তচাপের রোগীকে প্রতিষেধক হিসেবে খাওয়ানো হয়। আবার মান কচুর ডগা ও পাতা বাতের রোগীকে খাওয়ানোর প্রথা এ দেশের ঘরে ঘরে প্রচলিত রয়েছে। কচু শাকে পর্যাপ্ত আঁশ থাকায় এটি দেহের হজমের কাজে সহায়তা করে

আপনি একলা মানুষ পৃথিবীতে সবাইকে খুশি রাখতে পারবেন না

আপনি একলা মানুষ পৃথিবীতে সবাইকে খুশি রাখতে পারবেন না আর এটা খুবই স্বাভাবিক। মানুষ হয়ে জন্মেছেন যখন, তখন পৃথিবীতে কাউকে ভালো লাগবে আবার কাউকে খারাপ। কারো আপনাকে ভালো লাগবে, কেউ আবার আপনাকে খুবই অপছন্দ করবে। সমস্যা হচ্ছে, কেউ যদি আপনাকে অপছন্দ করে থাকেন তাহলে বিনা কারণেই আপনার সাথে ঝামেলা করার চেষ্টা করবেন। পিঠ পিছে শত্রুতা করবেন, ষড়যন্ত্র করবেন, আবার অকারণে ঝগড়া বাঁধাবার চেষ্টা করবেন। আর এমন মানুষ আপনি আত্মীয়স্বজন হতে শুরু করে বন্ধু বান্ধব, কর্মক্ষেত্র ইত্যাদি সব স্থানেই পাবেন। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, আপনাকে অপছন্দ করে এমন কেউ অপমান করার চেষ্টা করলে কী করবেন?
১)মেপে কথা বলুন
কথা হচ্ছে এমন একটা জিনিস যেটা একবার বলে ফেললে ফিরিয়ে নেয়ার কোন উপায় নেই। যারা আপনাকে অপছন্দ করেন, তারা কিন্তু এই অপেক্ষাতেই থাকেন যে কখন আপনি কী বলবেন। তাই মুখ খুলুন খুব বুঝেশুনে।
২)অন্যের আচরণ নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা নেই, কিন্তু নিজের আছে
যারা আপনার সাথে খারাপ ব্যবহার করতে চায়, তাঁদেরকে আপনি ভালো বানাতে পারবেন না। কিন্তু হ্যাঁ, নিজের আচরণ অবশ্যই আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। যত যাই হোক, উত্তেজিত হবেন না। মাথা খুবই ঠাণ্ডা রাখুন। তারা যেমন আচরণ করবে আপনার সাথে ঠিক তাঁর বিপরীত আচরণ করুন।
৩) কিছু ব্যাপার দেখেও না দেখা
কেউ আপনাকে অপমান করার চেষ্টা করছে, কিংবা অকারণেই ঝামেলা করার চেষ্টা করছে? তাঁদের এই আচরণগুলো দেখেও না দেখার ভাব করুন। কেউ আপনাকে তখনই অপমান করতে পারবে যখন তাঁর কৌশল বা চেষ্টা আপনি দেখবেন এবং প্রতিক্রিয়া দেখাবেন। যা আপনি দেখতেই পান নি, সেই জিনিস কীভাবে আপনাকে আঘাত করবে? এমন ভাব করুন যেন তাঁদের অপমান করার চেষ্টা আপনি দেখতে পাচ্ছেন না।
৪) সবকিছু ব্যক্তিগতভাবে নেবেন না
একজন ভালো মানুষ কখনো অন্যকে অপমান করার কথা চিন্তা করে না। এগুলো কেবল তাঁরাই চিন্তা করে যাদের মন খুবই ছোট। তাই কেউ আপনাকে অপমান করার চেষ্টা করছে বলে নিজেকে দোষী ভাববেন না, বা তাঁর কোন কাজ ব্যক্তিগতভাবে নেবেন না। জানবেন যে সমস্যা তাঁদের।
৫) বড় হাতিয়ার ভালো ব্যবহার
কেউ খারাপ ব্যবহার করলেই কি পাল্টা খারাপ ব্যবহার করতে হবে? আপনি তো তাঁদের মত নন, আর তাই তাঁদের মত আচরণও করবেন না। বরং সম্ভব হলে খুবই ভালো ব্যবহার করুন। এতে হয়তো তারা একটু হলেও লজ্জা পেতে পারেন আর অন্যায় চেষ্টা থেকে সরে আসার চেষ্টা করতে পারেন।
৬) নিজের কাজ কিংবা দায়িত্ব নিখুঁতভাবে করুন
যারা অপমান করার সুযোগ করছেন, তাঁদেরকে নিজের কোন দুর্বলতা বা ত্রুটির খোঁজ দেবেন না। নিজের কাজ ও দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করুন, তারা আপনার দোষ খুঁজে না পেলে অপমান করাটা একটু শক্তি হয়ে দাঁড়াবে।

রক্তদানের উপকারিতা, রক্তদানের পূর্বে ও পরে করণীয়...............

রক্তদানের উপকারিতা, রক্তদানের পূর্বে ও পরে করণীয়...............
ইংরেজ চিকিৎসক ডাঃ উইলিয়াম হার্ভে ১৬১৬ সালে গবেষণার মাধ্যমে প্রমাণ করেন যে মানবদেহের আভ্যন্তরে রক্ত প্রবাহিত হয়। এর অনেক পরে ডাঃ জেমস ব্লান্ডেল নামে একজন ইংরেজ ধাত্রীবিদ্যাবিশারদ ১৮১৮ সালে রক্ত পরিসঞ্চালনের জন্য একটি যন্ত্র আবিষ্কার করেন যা দিয়ে সর্বপ্রথম সফলভাবে একজন সুস্থ মানুষের দেহ থেকে আরেকজন মৃত্যুপথযাত্রী মানুষের দেহে রক্ত পরিসঞ্চালন করে তাকে বাঁচিয়ে তোলা হয়।
এভাবেই মানুষের শরীরে রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়ার শুরু এবং এরপর থেকেই মানুষের দেহে রক্ত পরিসঞ্চালনের মাধ্যমে অসংখ্য অসংখ্য মানুষকে মৃত্যুর পথ থেকে ফিরিয়ে সুস্থ করা হয়ে আসছে।
রক্ত দিলে শারীরিক কোন ক্ষতি হয় কি?
-------------------------------
রক্তদানে শরীরের কোন ক্ষতি হয়না। ছেলেদের শরীরে ওজনের কেজিপ্রতি ৭৬ মিলিলিটার আর মেয়েদের শরীরে ওজনের ৬৬ মিলিলিটার করে রক্ত থাকে এবং সবারই কেজিপ্রতি ৫০ মিলিলিটার রক্ত সংবহনের জন্য প্রয়োজন হয়, বাকিটা থাকে উদ্বৃত্ত। অর্থাৎ ছেলেদের ওজনের কেজিপ্রতি ২৬ মিলিলিটার আর মেয়েদের ওজনের কেজিপ্রতি ১৬ মিলিলিটার রক্ত থাকে উদ্বৃত্ত। ফলে ৫০ কেজি ওজনের একটি ছেলের শরীরে উদ্বৃত্ত রক্তের পরিমাণ ৫০x২৬=১৩০০ মিলিলিটার আর একই ওজনের একজন মেয়ের শরীরে উদ্বৃত্ত রক্তের পরিমাণ ৫০x১৬=৮০০ মিলিলিটার । আর স্বেচ্ছা রক্তদানে একজন রক্ত দাতার কাছ থেকে মাত্র ৩৫০ থেকে ৪০০ মিলিলিটার রক্ত সংগ্রহ করা হয়। তাই রক্তদানে শারীরিক কোন ক্ষতি হবার সম্ভাবনাই নেই। আর একজন সুস্থ লোক প্রতি চারমাস পরপর রক্ত দান করতে পারেন। মানুষের শরীররে রক্ত উপাদান গুলি প্রতি চার মাস পর এমনিতেই নষ্ট হয়ে নতুন রক্ত উৎপাদিত হয়। তাই রক্ত দান করলে শরীরের ক্ষতি তো হয়ইনা বরং আছে অনেক উপকার।
রক্তদানের উপকারিতাঃ-
-----------------------
** . রক্তদান স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। কারণ রক্তদান করার সঙ্গে সঙ্গে আপনার শরীরের মধ্যে অবস্থিত ‘বোন ম্যারো’ নতুন কণিকা তৈরির জন্য উদ্দীপ্ত হয়। রক্তদানের ২ সপ্তাহের মধ্যে নতুন রক্তকণিকা জন্ম হয়ে এই ঘাটতি পূরণ করে। আর বছরে ৩ বার রক্তদানকারীর শরীরে লোহিত কণিকাগুলোর প্রাণবন্ততা বাড়িয়ে দেয়।
***** নিয়মিত রক্তদানে হৃদযন্ত্রের সামগ্রিক উন্নতি হয়। রক্তে যদি লৌহের পরিমাণ বেশি থাকে তাহলে তাহলে কোলেস্টেরলের অক্সিডেশনের পরিমাণ বেড়ে যায়, ধমনী ক্ষতিগ্রস্থ হয়, ফলাফল হৃদরোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। নিয়মিত রক্ত দিলে দেহে লৌহের পরিমাণ কমে যায় যা, হৃদ রোগের ঝুঁকিকেও কমিয়ে দেয় কার্যকর ভাবে।
যারা নিয়মিত রক্তদেন তাদের হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি অন্যদের চেয়ে ৮৮ ভাগ কমে যায় এবং স্ট্রোক সহ অন্যান্য হৃদ রোগের ঝুঁকি কমে যায় ৩৩ ভাগ।
***অতিরিক্ত ক্যালরি ক্ষয়ঃনিয়মিত রক্তদানে শারীরিক ফিটনেস বাড়ে। ৪৫০ মিলিলিটার রক্ত দান করলে রক্ত দাতার দেহ থেকে ৬৫০ ক্যালরি পুড়ে। তাতে রক্তে শর্করার পরিমাণ স্বাভাবিক থাকে এবং ডায়বেটিসের ঝুঁকি কমে যায়।
*. রক্তদানের মাধ্যমে নিজেকে সুস্থ রাখার স্পৃহা জন্মে।
**. নিয়মিত স্বেচ্ছায় রক্তদানের মাধ্যমে বিনা খরচে জানা যায় নিজের শরীরে বড় কোনো রোগ আছে কিনা। যেমন : হেপাটাইটিস-বি, হেপাটাইটিস-সি, সিফিলিস, এইচআইভি (এইডস) ইত্যাদি।
**.সম্প্রতি ইংল্যান্ডের এক গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত স্বেচ্ছায় রক্তদানকারী জটিল বা দুরারোগ্য রোগ-ব্যাধি থেকে প্রায়ই মুক্ত থাকেন।
**. নিয়মিত রক্তদানকারীর হৃদরোগ ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি অনেক কম ।
**. মুমূর্ষু মানুষকে রক্তদান করে আপনি পাচ্ছেন মানসিক তৃপ্তি। কারণ, এত বড় দান যা আর কোনোভাবেই সম্ভব নয়।
** . রক্তদান ধর্মীয় দিক থেকে অত্যন্ত পুণ্যের বা সওয়াবের কাজ। পবিত্র কোরআনের সূরা মায়েদার ৩২ নং আয়াতে আছে, ‘একজন মানুষের জীবন বাঁচানো সমগ্র মানব জাতির জীবন বাঁচানোর মতো মহান কাজ।’
রক্তদানের পূর্বে ও পরে করণীয়.............
-------------------------------
প্রাপ্তবয়স্ক অর্থাৎ ১৮ বছর বয়সের পর সুস্থ স্বাভাবিক সকলেই স্বেচ্ছায় রক্ত দিতে পারেন। এবং পুরোপুরি সুস্থ সকলের রক্ত দেয়াই উচিত। আপনার দেয়া রক্তে হয়তো একজন অসুস্থ মানুষের জীবন বাঁচতে পারে। কিন্তু আপনি যদি নিজেই সম্পূর্ণ সুস্থ না হন তবে রক্ত দেয়ার প্রয়োজন নেই।
কিন্তু শুধু রক্ত দিলেই তো চলবে না, রক্ত দেয়ার ফলে রক্তদাতার যেনো শারীরিক কোনো সমস্যা না হয় সেদিকে নজর রাখতে হবে। রক্ত দেয়ার পূর্বে এবং পরে একজন রক্তদাতার বিশেষ কিছু কাজ করা উচিত নিজের স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য। চলুন তবে দেখে নেয়া যাক কি কি কাজ করা উচিত।
রক্ত দেয়ার পূর্বে করনীয়ঃ
--------------------------
১) আপনি যদি কোনো কারণে অসুস্থবোধ করে তবে সেদিনের মতো রক্ত দেয়া থেকে বিরত থাকুন
২) রক্ত দেয়ার পূর্বে পুষ্টিকর খাবার খেয়ে নিন, কিন্তু তৈলাক্ত কিছু খাবেন না।
৩) রক্ত দানের পূর্বে প্রচুর পরিমাণে পানি ও পানি জাতীয় খাবার খাবেন।
৪) যেদিন রক্ত দেবেন তার আগের রাতে অনেকটা সময় ভালো করে ঘুমিয়ে নেবেন।
৫) ভরাপেটে খাওয়ার ৩০ থেকে ৬০ মিনিট পরে রক্ত দেয়া ভালো।
৬) খালি পেটে না দিয়ে হালকা খাবার খেয়ে রক্ত দেয়া ভালো।
রক্তদানের পরে করনীয়ঃ
---------------------
১) অনেকটা সময় শুয়ে থাকবেন। হুট করে উঠে বসবেন না বা উঠে দাঁড়াবেন না।
২) প্রচুর পরিমাণে পানি ও পানি জাতীয় খাবার গ্রহন করুন। এই ব্যাপারে অবহেলা করবেন না মোটেও।
৩) আয়রন, ফোলাইট, রিবোফ্লাবিন, ভিটামিন বি৬ সমৃদ্ধ খাবার যেমন লাল মাংস, মাছ, ডিম, কিশমিশ, কলা ইত্যাদি ধরণের খাবার খাবেন।
৪) কয়েক ঘণ্টার জন্য শারীরিক পরিশ্রমের কাজ করা থেকে বিরত থাকুন। এবং বেশ কিছুদিন সাধারণ সময়ের তুলনায় একটু কম পরিশ্রম করে বিশ্রাম নিন।
৫) রক্তদানের ৩ মাস পর নতুন করে রক্ত দিতে পারবেন। এর আগে পুনরায় রক্ত দেবেন না।

৩৫ তম বিসিএস পরীক্ষার প্রস্তুতি ...... মোট ১৭৫ টি এমসিকিউ উত্তর সহ

৩৫ তম বিসিএস পরীক্ষার প্রস্তুতি ...... মোট ১৭৫ টি এমসিকিউ উত্তর সহ
1. রাজা রামমোহন রায়ের রচিত বাংলা ব্যাকরণএর নাম কি?
গৌড়ীয় ব্যাকরণ
মাগধীয় ব্যাকরণ
মাতৃভাষার ব্যাকরণ
ভাষা ও ব্যাকরণ
Answer:-গৌড়ীয় ব্যাকরণ
2. শরৎচন্দ্রের কোন উপন্যাসটি সরকার কর্তৃক বাজেয়াপ্ত হয়েছিল?
পথের দাবী
নিষকৃতি
চরিত্রহীন
দত্তা
Answer:- পথের দাবী
3. যে নারীর হিংসা নেই এক কথায় কী বলে?
অনুসুয়া
অনসূয়া
অনুশোয়া
অনূসূয়া
Answer:- অনসূয়া
4. ‘শাহানামা’ এর লেখক কে?
কবি ফেরদৌসী
মওলানা রুমী
কবি নিজামী
কবি জামি
Answer:- কবি ফেরদৌসী
5. ‘অয়োময়’ শব্দের অর্থ কী?
লৌহময়
পেঁচানো
দুর্বোধ্য
বাজে
Answer:- লৌহময়
6. কোনটি নাটক?
কর্তার ইচ্ছায় কর্ম
গড্ডালিকা
পল্লীসমাজ
সাজাহান
Answer:- সাজাহান
7. ‘রত্নাকর ’ শব্দটির সন্ধি বিচ্ছেদ কর -
রত্মা + কর
রত্ন + কর
রত্মা + আকার
রত্ম + আকর
Answer:- রত্ম + আকর
8. সওগাত- পত্রিকার সম্পাদক কে ছিলেন?
মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন
আবুল কালাম শামসুদ্দিন
কাজী আব্দুল ওদুদ
সিকান্দার আবু জাফর
Answer:- মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন
9. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী পুঁথি সংগ্রহের জন্য গিয়েছেন_
ভুটান, সিকিম
বোম্বে, জয়পুর
কাশী, বেনারস
তিব্বত, নেপাল
Answer:- তিব্বত, নেপাল
10. ‘পরিচয় কবে প্রকাশিত হয়?
১৯৩০
১৯৩১
১৯৩২
১৯৩৩
Answer:- ১৯৩১
11. কোন গ্রন্থটি সুকান্ত ভট্টাচার্য কর্তৃক রচিত?
হরতাল
পালাবদল
উত্তীর্ণ পঞ্চাশে
অনিষ্ট স্বদেশ
Answer:- হরতাল
12. ‘অর্ধচন্দ্র’ এর অর্থ -
অমাবস্যা
গলাধাক্কা দেওয়া
কাস্তে
দ্বিতীয়
Answer:- গলাধাক্কা দেওয়া
13. নিচের কোনটি শরৎচন্দ্র চট্রোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম?
বীরবল
ভিমরুল
অনিলাদেবী
যাযাবর
Answer:- অনিলাদেবী
14. ওষ্ঠব্যঞ্জনের উদাহরণ কোন গুচ্ছ?
দ,ধ
ত,থ
ব,ত
চ,ছ
Answer:- ব,ত
15. বিদ্যুৎ-এর সমার্থক শব্দ
মরুৎ
শম্পা
ময়ূখ
ছটা
Answer:- শম্পা
16. ‘একতারা তুই দেশের কথা বলরে এবার বল’ গানটির সুরকার কে?
সলিল চৌধুরী
সত্য সাহা
মুকুন্দ দাস
আলতাফ মাহমুদ
Answer:- সত্য সাহা
17. ‘ফেকলু পার্টি’ বাগধারাটির অর্থ কি?
ক্ষমতাসীন পার্টি
বিরোধী পার্টি
কদরহীন লোক
নিকৃষ্ট লোক
Answer:- কদরহীন লোক
18. অতুল প্রসাদ সেন- কোন সালে মারা যান?
১৮৭১
১৯২৩
১৮৯৯
১৯৩৪
Answer:- ১৯৩৪
19. কন্যা শব্দের সমার্থক কোনটি নয়?
পুত্রী
মন্দাকিনী
পুত্রিকা
সুতা
Answer:- মন্দাকিনী
20. রবীন্দ্রনাথ তার কতটি নাটকে অভিনয় করেছিলেন ।
13
21
12
10
Answer:- 13
21. কাঁচি- কোন ধরনের শব্দ?
আরবি
ফারসি
হিন্দি
তুর্কি
Answer:- তুর্কি
22. কুলীন কুল সর্বস্ব নাটকটি কার রচনা?
মাইকেল মধুসূদন দত্ত
দীনবন্ধু মিত্র
রামনারায়ণ তর্করত্ন
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
Answer:- রামনারায়ণ তর্করত্ন
23. নজরুল ইসলামের প্রকাশিত গল্পগ্রন্থ কোনটি?
রাজবন্দীর জবানবন্দী
ব্যথার দান
অগ্নিবীণা
নবযুগ
Answer:- ব্যথার দান
24. ‘পুস্তিকা’ কী অর্থে ব্যবহৃত হয় ?
স্ত্রীলিঙ্গ
উভয়লিঙ্গ
ক্ষুদ্রার্থে
বৃহদার্থে
Answer:- ক্ষুদ্রার্থে
25. ‘সংস্কৃতির ভাঙা সেতু’ গ্রন্থ কে রচনা করেছেন?
মোতাহের হোসেন চৌধুরী
বিনয় ঘোষ
আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
রাধারমণ মিত্র
Answer:- আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
26. ‘বিদ্রোহী’ কবিতা প্রথম কোথায় প্রকাশিত হয়?
কল্লোল পত্রিকায়
সাপ্তাহিক বিজলী
দিগদর্শন
প্রভাকর
Answer:- সাপ্তাহিক বিজলী
27. কার সম্পাদনায় ‘সংবাদ প্রভাকর’ প্রথম প্রকাশিত হয়?
প্রমথ নাথ চৌধুরী
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
প্যারীচাঁদ মিত্র
দীনবন্ধু মিত্র
Answer:- ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
28. পাণিনি কে ছিলেন?
ভাষাবিদ
ঋগ্বেদবিদ
বৈয়াকরণিক
ঔপন্যাসিক
Answer:- বৈয়াকরণিক
29. বাংলা ভাষার উদ্ভব হয়েছে নিম্মোক্ত একটি ভাষা থেকে -
সংস্কৃত
পালি
প্রাকৃত
অপভ্রংশ
Answer:- প্রাকৃত
30. ট্রাজেডি,কমেডি ও ফার্সের মূল্ পার্থক্য-
জীবনানুভূতির গভীরতায়
দৃষ্টিভঙ্গির সূক্ষতায়
কাহিনীর সরলতা ও জটিলতায়
ভাষার প্রকারভেদ
Answer:- জীবনানুভূতির গভীরতায়
31. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের বড়ায়ি কী ধরনের চরিত্র ?
শ্রী রাধার ননদিনী
শ্রী রাধার শাশুড়ি
রাধাকৃষ্ণের প্রেমের দূতী
জনৈক গোপবালা
Answer:- রাধাকৃষ্ণের প্রেমের দূতী
32. গৃহী এর বিপরীত শব্ধ
সংসারী
সঞ্চয়ী
সংস্তিতি
সন্ন্যাসী
Answer:- সন্ন্যাসী
33. .\’কাঁঠালপাড়া\’য় জন্মগ্রহণ করে কোন লেখক ?
শরৎচন্দ্র চট্র্রোপাধ্যা
সুভাষ মুখোপাধ্যায়
কাজী ইমদাদুল হক
বঙ্কিমচন্দ্র চট্র্রোপাধ্যায়
Answer:- বঙ্কিমচন্দ্র চট্র্রোপাধ্যায়
34. সনেটের কটি অংশ?
একটি
দুটি
তিনটি
চারটি
Not Attempted
Answer:- দুটি
35. ‘লালসালু’ উপন্যাসটির লেখক কে?
মুনির চৌধুরী
সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
শওকত আলী
Answer:- সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ
36. রেডিও আইসোটোপ ব্যবহৃত হয়-
কিডনীর পাথর গলাতে
পিত্ত পাথর গলাতে
গলগণ্ড রোগ নির্ণয়ে
নতুন পরমাণু তৈরিতে
Answer:- গলগণ্ড রোগ নির্ণয়ে
37. বায়ুমণ্ডলে চাপের ফলে ভূ-গর্ভস্থ পানি লিফট পাম্পের সাহায্যে সর্বোচ্চ যে গভীরতা থেকে উঠানো যায়-
১ মিটার
১০ মিটার
১৫ মিটার
৩০ মিটার
Answer:- ১০ মিটার
38. সফল, অগ্রণী >উন্নত জাতের
সরিষা
শসা
মরিচ
আলু
Answer:- সরিষা
39. রক্তে হিমোগ্লোবিনের কাজ -
অক্সিজেন পরিবহন করা
রোগ প্রতিরোধ করা
রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করা
উল্লেখিত সবকয়টিই
Answer:- অক্সিজেন পরিবহন করা
40. বায়ু, তাপ, বৃষ্টিপাত প্রভৃতির কত সময়ের গড় অবস্থাকে আবহাওয়া বলে?
১ থেকে ৫ দিনের
১ থেকে ৬ দিনের
১ থেকে ৭ দিনের
১ থেকে ৮ দিনের
Answer:- ১ থেকে ৭ দিনের
41. কোনটি চৌম্বক পদার্থ?
পারদ
বিসমাথ
এ্যান্টিমনি
কোবাল্ট
Answer:- কোবাল্ট
42. সাধারন বৈদ্যুতিক বাল্বের ভিতরে কি গ্যাস সাধারণত ব্যবহার করা হয়?
নাইট্রোজেন
হিলিয়াম
নিয়ন
অক্সিজেন
Answer:- নাইট্রোজেন
43. এস. আই এককে চোউম্বক ফ্লাক্স এর একক কি?
ক্যান্ডেলা
ওয়েবার
লাক্স
লুমেন
Answer:- ওয়েবার
44. The amount of water vapour in the air is called…?
rain
snow
humidity
water cycle
Answer:- humidity
45. ধানের বাদামি রোগ কি দ্বারা হয়?
ছত্রাক
ভাইরাস
ব্যাকটেরিয়া
ব্যাকটেরিওফাজ
Answer:- ছত্রাক
46. নদীর একপাশ থেকে গুন টেনে নৌকাকে মাঝনদীতে রেখেই সামনের দিকে নেয়া সম্ভব হয় কিভাবে?
নদী স্রোতের ব্যবহার করে
যথাযথভাবে হাল ঘুরিয়ে
গুন টানার সময় টানটি সাম্নের দিকে রেখে
পাল ব্যবহার করে
Answer:- যথাযথভাবে হাল ঘুরিয়ে
47. বৈদ্যুতিক ইস্ত্রি এবং হিটারে ব্যবহৃত হয়-
টাংস্টেনতার
নাইক্রম তার
এন্টিমনিতার
কপার তার
Answer:- নাইক্রম তার
48. এর মধ্যে কোন পদার্থটি প্রকৃতিতে পাওয়া যায়?
প্লাস্টিক
রাবার
গ্লিসারিন
কাগজ
Answer:- রাবার
49. রেক্টিফাইড স্পিরিট হল-
৯০% ইথাইল এলকোহল ১০% পানি
৮০% ইথাইল এলকোহল ২০% পানি
৯৫% ইথাইল এলকোহল ৫% পানি
৯৮% ইথাইল এলকোহল ২% পানি
Answer:- ৯৫% ইথাইল এলকোহল ৫% পানি
50. বৈদ্যুৎতিক পাখা ধীরে ধীরে ধুরলে বিদ্যুৎ খরচ-
কম হয়
খুব কম হয়
একই হয়
বেশী হয়
Answer:- একই হয়
51. ঢাকায় সর্বপ্রথম কবে বাংলার রাজধানী স্থাপিত হয় ?
১২০৬
১৩১০
১৬১০
১৫২৬
Answer:- ১৬১০
52. বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার ডিজাইনার কে?
জয়নুল আবেদীন
কামরুল হাসান
হামিদুর রহমান
হাসেম খান
Answer:- কামরুল হাসান
53. পানিপথের দ্বিতীয় যুদ্ধ কবে হয়েছিল?
১৫২৬
১৫৫৬
১৭৬১
১৭৫৭
link to questio
Answer:- ১৫৫৬
54. ঢাকা থেকে মুদ্রিত প্রথম গ্রন্থের নাম কি?
সমাচার দর্পন
চতুরঙ্গ
নীলদর্পন
মরু শিখা
Answer:- নীলদর্পন
55. চন্দ্রঘোনা কাগজ কলের কাঁচামাল কি?
আখের ছোবড়া
বাঁশ
জারুল গাছ
নল-খাগড়া
Answer:- বাঁশ
56. রাষ্ট্রপতির আদেশে বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?
১৯৭২ সালের ৩১ ডিসেম্বর
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর
১৯৭২ সালের ৩১ অক্টোবর
১৯৭১ সালের ৩১ অক্টোবর
Answer:- ১৯৭২ সালের ৩১ অক্টোবর
57. বাংলাদেশের প্রথম প্রধান সেনাপতি –
মেঃ জেঃ জিয়াউর রহমান
মেঃ জেঃ সফিউল্লা
লেঃ জেঃ এইচঃ এমঃ এরশাদ
জেনারেল আতাউল গণি ওসমানী
Answer:- জেনারেল আতাউল গণি ওসমানী
58. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন হলে একসময় সংসদের কার্যক্রম চলতো?
এফ রহমান
জগন্নাথ হল
ফজলুল হক
সলিমুল্লাহ
Answer:- জগন্নাথ হল
59. বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা নির্ধারণে জাতিসংঘের রায় দিয়েছে
১৪ মার্চ ২০১২
১৪ মে ২০১২
১২ মে ২০১২
১৪ এপ্রিল ২০১২
Answer:- ১৪ মার্চ ২০১২
60. কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বপ্রথম উপাচার্য কে ছিলেন?
ড. এস ডি চৌধুরী
ড. কাজী ফজলুর রহিম
ড. ওসমান গনি
অধ্যাপক মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী
Answer:- ড. ওসমান গনি
61. ওয়ানডেতে বাংলাদেশের পক্ষে দ্রুততম সেন্চুরিয়ান কে??
সাকিব আল হাসান
তামিম ইকবাল
মোহাম্মদ আশরাফুল
মুশফিকুর রহিম
Answer:- সাকিব আল হাসান
62. বাংলায় চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত প্রবর্তন করা হয় কোন সালে ?
১৭০০ সালে
১৭৬২ সালে
১৭৯৩ সালে
১৯৬৫ সালে
Answer:- ১৭৯৩ সালে
63. পদ্মা কোথায় মেঘনা নদীর সাথে মিশেছে?
গোয়ালন্দ
চাদ্পুর
ণর্সিংদি
ঢাকা
Answer:- চাদ্পুর
64. বাংলাদেশে কোন সনে CTBT অনুমোদন করে?
১৯৯৯
২০০০
২০০১
২০০২
Answer:- ২০০০
65. বাংলাদেশের সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদ বলে রাষ্ট্র নারী, শিশু বা অনগ্রসর নাগরিকদের অগ্রগতির জন্য বিশেষ বিধান তৈরির ক্ষমতা পায়?
৪২
২৫ (৭)
২৮ (৪)
৪০ (৩)
Answer:- ২৮ (৪)
66. ঢাকা থেকে সরাসরি নোয়াখালী যাওয়ার আন্তঃ মহানগরীর ট্রেনটির নাম -
এগার সিন্দুর এক্সপ্রেস
পারাবত এক্সপ্রেস
উপকূল এক্সপ্রেস
সৈকত এক্সপ্রেস
Answer:- উপকূল এক্সপ্রেস
67. বাংলাদেশে প্রতি ১১ সেকেন্ডে কতজন নবজাতকের জন্ম হচ্ছে?
1
2
11
21
Answer:- 1
68. বাংলাদেশ উন্নয়ন ফোরামের সমন্বয়কারী কোন সংস্থা?
জিকা
ইউএনডিপি
বিশ্বব্যাংক
আইএমএফ
Answer:- বিশ্বব্যাংক
69. .গৌড়ের সোনা মসজিদ কার আমলে নির্মিত হয়?
ফখরুদ্দিন মোবারক শাহ্‌
হোসেন শাহ্‌
শায়েস্তা খাঁ
ঈশা খাঁ
Answer:- হোসেন শাহ্‌
70. বাংলাদেশে টেলি ব্যাংকিং ব্যবস্থা চালু করে কোন ব্যাংক?
National bank
AB bank
Sonali bank
Standard chartered bank
Answer:- Standard chartered bank
71. ব্রহ্মপুত্র নদ হিমালয়ের কোন শৃঙ্গ থেকে উৎপন্ন হয়েছে?
বরাইল
কৈলাশ
কাঞ্চনজঙ্ঘা
গডউইন অস্টিন
Answer:- কৈলাশ
72. হিমছড়ি কোন শহরের নিকট অবস্থিত?
কক্সবাজার
চট্টগ্রাম
কাপ্তাই
রাঙ্গামাটি
Answer:- কক্সবাজার
73. সুলতান মাহমুদ ভারত বর্ষ মোট বার আক্রমন করেন?
১৪ বার
১৫ বার
১৬ বার
১৭ বার
Answer:- ১৭ বার
74. বাংলাদেশে চিনি কল কয়টি?
১১
১৪
১৫
১৭
Answer:- ১৭
75. বাংলাদেশের পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচন ১৯৯১ সালের কত তারিখে অনুষ্ঠিত হয়?
১৬ ফেব্রুয়ারি
২৭ ফেব্রুয়ারি
৪ মার্চ
২ মার্চ
Answer:- ২৭ ফেব্রুয়ারি
76. বাংলাদেশের কোন অঞ্চলে গোচারণের জন্য বাগান আছে?
পাবনা, সিরাজগঞ্জ
দিনাজপুর
বরিশাল
ফরিদপুর
Answer:- পাবনা, সিরাজগঞ্জ
77. ‘ছিয়াত্তরের মন্বন্তর’ নামক ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ কত সালে ঘটে?
বাংলা ১০৭৬
বাংলা ১১৭৬
বাংলা ১৩৭৬
ইংরেজি ১৮৭৬
Answer:- বাংলা ১১৭৬
78. ১৯৭১-এ মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত প্রথম ব্যাক্তি কে?
মোহাম্মদ মুজাহিদ
আব্দুল কাদের মোল্লা
আবুল কালাম আযাদ
গোলাম আযম
Answer:- আবুল কালাম আযাদ
79. বাংলাদেশে স্টক একচেন্জ কয়টি?



Answer:- ২
80. সংসদ অধিবেশন কে আহবান করেন?
রাষ্ট্রপতি
স্পিকার
প্রধানমন্ত্রী
প্রধান বিচারপতি
Answer:- রাষ্ট্রপতি
81. ওপেকভুক্ত একমাত্র অনারব এশীয় দেশ -
ইন্দোনেশিয়া
মালয়েশিয়া
থাইল্যান্ড
ফিলিপাইন
Answer:- ইন্দোনেশিয়া
82. ধুমকেতু সুমেকার লেভী-৯ এর প্রথম ভাঙ্গা টুকরাটি কবে বৃহস্পতি গ্রহে আঘাত হানে?
১৫ জুলাই, ১৯৯৪
১৬ জুলাই, ১৯৯৪
১৭ জুলাই, ১৯৯৪
১৮ জুলাই, ১৯৯৪
Answer:- ১৬ জুলাই, ১৯৯৪
83. দক্ষিণ আফ্রিকা কত বছর শ্বেতাঙ্গ শাসনে ছিল ?
৩০০বছর
৩৩৫বছর
৩৪২ বছর
৫০০বছর
Answer:- ৩৪২ বছর
84. বিশ্বে প্রথম এইডস রোগী চিহ্নিত হয় কোন দেশে?
যুক্তরাষ্ট্র
আফ্রিকা
কেনিয়া
উগান্ডা
Answer:- আফ্রিকা
85. ২০১২ এ শান্তিতে নোবেল প্রাইজ কে/কারা পেয়েছেন?
লিউ জিয়াবো
এলেন জনসন
ডঃ মোহাম্মদ ইউনুস
ইউরোপীয় ইউনিয়ন
Answer:- ইউরোপীয় ইউনিয়ন
86. হেবরন মসজিদ কোথায় ?
ফিলিস্তিন
ফিলিপাইন
ইসরাইল
ইরাক
Answer:- ইসরাইল
87. আফগানিস্তানের প্রধান ভাষা কোনটি?
আফগানি
ফার্সি
পশতু
তুর্কি
Answer:- পশতু
88. আঞ্চলিক ভিত্তিতে জীবন প্রত্যাশা সবচেয়ে বেশি?
ইউরোপ
উত্তর আমেরিকায়
অস্টোলিয়া ও নিউজিল্যান্ডে
মধ্য এশিয়ায়
Answer:- অস্টোলিয়া ও নিউজিল্যান্ডে
89. অংসান সূচী গৃহবন্দি হন কত সালে ?
১৯৮০
১৯৮২
১৯৬০
১৯৮৯
Answer:- ১৯৮৯
90. জোট নিরপেক্ষ দেশ সমূহের প্রথম শীর্ষ সম্মেলন কোথায় অনুষ্ঠিত হয়?
দিল্লি
কায়রো
বেলগ্রেড
জাকার্তা
Answer:- বেলগ্রেড
91. এশিয়ার দীর্ঘতম নদী কোনটি?
হোয়াংহো
ইয়াংসিকিয়াং
গংগা
সিন্ধু
Answer:- ইয়াংসিকিয়াং
92. ‘হারারে’- এর পুরাতন নাম -
পেট্রোগ্রাড
ফরমুলা
সলসবেরী
রোডেসিয়া
Answer:- সলসবেরী
93. Badminton is the national sport of -
Nepal
Malaysia
Scotland
China
Answer:- Malaysia
94. আয়তনের দিক দিয়ে কোন শহর সবচেয়ে বড়?
ঢাকা
টোকিও
মস্কো
লন্ডন
Answer:- মস্কো
95. অভিন্ন ইউরোপ গঠনের লক্ষে মাসট্রিচট চুক্তি অনুমোদনের জন্য কোন দেশ দুবার গণভোটের আয়োজন করেছিল ?
লুক্সেমবার্গ
আয়ারল্যান্ড
গ্রীস
ডেনমার্ক
Answer:- ডেনমার্ক
96. ফেয়ার ফ্যাক্স কী ?
সংবাদ সংস্থা
পরিবেশ সংস্থা
গোয়েন্দা সংস্থা
মানবাধিকারসংস্থা
Answer:- গোয়েন্দা সংস্থা
97. নিম্নলিখিত শহরের কোনটি আলবেনিয়ার রাজধানী?
বুদাপেস্ট
প্রাগ
এথেন্স
তিরানা
Answer:- তিরানা
98. ২য় বিশ্বকাপ ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন হয় কোন দেশ??
ইতালি
আর্জেন্টিনা
ব্রাজিল
উরুগুয়ে
Answer:- ইতালি
99. আকান কোন দেশের ভাষা?
বেনিন
ঘানা
গিনি বিসাউ
সিয়েরা লিওন
Answer:- ঘানা
100. UN এর দাপ্তরিক ভাষা নয় কোনটি ?
পর্তুগীজ
ফরাসি
মান্দারিন
রুশ
Answer:- পর্তুগীজ
101. সম্পূর্ণ খালি একটি চৌবাচ্চা একটি পাইপ দিয়ে ৫ ঘণ্টায় সম্পূর্ণ ভর্তি করা যায়। দ্বিতীয় একটি পাইপ দিয়ে চৌবাচ্চাটি ভর্তি করতে ৩ ঘণ্টা সময় লাগে। দুইটি পাইপ একসাথে ব্যবহার করে চৌবাচ্চাটির ২/৩ অংশ ভর্তি করতে কত সময় লাগবে?
৮/১৫ ঘণ্টা
৩/৪ ঘণ্টা
৫/৪ ঘণ্টা
২/৩ ঘণ্টা
Answer:- ৫/৪ ঘণ্টা
102. নৌকা এবং স্রোতের বেগ যথাক্রমে ঘন্টায় ১৮ কি.মি. ও ৬ কি.মি. । নদীপথে ৭২ কি.মি. অতিক্রম করে পুনরায় ফিরে আসতে কত সময় লাগবে?
৮ ঘন্টা
৯ ঘন্টা
১০ ঘন্টা
১২ ঘন্টা
Answer:- ৯ ঘন্টা
103. (3x+2) (2×-6)= (4-3x) (1-2x) – 10 হলে x এর মান কত?
-2
4
6
-3
Answer:- -2
104. (x-y, 3) = ( 0, x+2y) হলে (x,y) = কত ?
(1,1)
(1, 3)
(-1,-1)
(-3, 1)
Answer:- (1,1)
105. কোন একটি জিনিস নির্মাতা ২০% লাভে এবং খুচরা বিক্রেতা ২০% লাভে বিক্রয় করে । যদি ঐ নির্মাণ খরচ ১০০ টাকা হয়, তবে খুচরা মূল্য কত ?
১৪০ টাকা
১২০ টাকা
১৪৪ টাকা
১২৪ টাকা
Answer:- ১৪৪ টাকা
106. এক ব্যক্তি একটি দ্রব্য ১২০০ টাকায় কিনে ১৫% লাভে বিক্রয় করল; ক্রেতা ঐ দ্রব্য তৃতীয় এক ব্যক্তির কাছে ৫% ক্ষতিতে বিক্রয় করল। শেষ বিক্রয়মূল্য কত ছিল?
১২৮০
১২৮১
১৩১০
১৩১১
Answer:- ১৩১১
107. একটি আয়তক্ষেত্রের দৈর্ঘ্য প্রস্থের ৩ গুণ। আয়তক্ষেত্রটির ক্ষেত্রফল ৩০০ বর্গমিটার হলে উহার পরিসীমা কত?
৭০মিটার
৭০মিটার
৮০ মিটার
৯০ মিটার
Answer:- ৮০ মিটার
108. দুইটি সংখ্যার অনুপাত ৫ ∶ ৮, উভয়ের সাথে ২ যোগ করলে অনুপাতটি ২:৩ হয়। সংখ্যা দুটি কী কী?
৭ ও ১১
১২ ও ১৮
১০ ও ২৪
১০ ও ১৬
Answer:- ১০ ও ১৬
109. .টাকায় তিনটি করে কিনে টাকায় ২টি করে বিক্রি করলে শতকরা কত লাভ-
৫০%
৩০%
৩৩%
৩১%
Answer:- ৫০%
110. ১ হতে ১০০ পর্যন্ত সংখ্যা সমূহের যোগফল কত?
৪৯৯৯
৫৫০১
৫০৫০
৫০০১
Answer:- ৫০৫০
111. a – {a –(a+1)} = কত
a
a+1
a-1
1
Answer:- a+1
112. একটি আয়তাকার কক্ষের ক্ষেত্রফল ১৯২ বর্গমিটার। এর দৈর্ঘ্য ৪ মিটার কমালে এবং প্রস্থ ৪ মিটার বাড়ালে ক্ষেত্রফল অপরিবর্তিত থাকে। আয়তাকার কক্ষের সমান পরিসীমাবিশিষ্ট বর্গাকার কক্ষের ক্ষেত্রফল কত হবে?
২২৫ বর্গমিটার
১৪৪ বর্গমিটার
১৬৯ বর্গমিটার
১৯৬ বর্গমিটার
Answer:- ১৯৬ বর্গমিটার
113. .কোন এিভুজের বাহুগুললোর অনুপাত নিচের কোনটি হলে একটি সমকোণী এিভুজ অংকন সম্ভব হবে ?
৬:৫:৪
৩:৪:৫
১২:৮:৪
৬:৪:৩
Answer:- ৩:৪:৫
114. Describe the following sequence in mathematical terms. 144, 72, 36, 18, 9
Descending arithmetic sequence
Ascending arithmetic sequence
Descending geometric sequence
ascending geometric sequence
Answer:- Descending geometric sequence
115. এক কুইন্টাল ওজনে কত কিলোগ্রাম হয়?
১ কিলোগ্রাম
১০কিলোগ্রাম
১০০ কিলোগ্রাম
১০০০ কিলোগ্রাম
Answer:- ১০০ কিলোগ্রাম
116. Which sentence is correct ?
This is an unique case
This is a unique case
This is a very unique case
This is the most unique case
Answer:- This is a unique case
117. The synonym of ‘embellish’ is
adorn
shock
impoverish
destroy
Answer:- adorn
118. The synonym of “Nepotism” is -
Terrorism
Despotism
Hooliganism
Favouritism
Answer:- Favouritism
119. He is — European.
an
the
a
×
link to questio
Answer:- a
120. The word ‘officialese’ means –
plural number of official
language used in offices
plural number of offices
vague expressions
link to questio
Answer:- language used in offices
121. He takes no interest … politics.
in
of
about
with
Answer:- in
122. Linguist – synonym
Absconder
Swindler
Polyglot
Knowledgable
Answer:- Polyglot
123. Which of the sentence is correct?
i had better not be late.
i had better not to be late.
i had not better be late.
i had better being late.
Answer:- i had better not be late.
124. \’Protagonist\’ indicates_
the villain in a play
the leading character of actor in a play
the clown in a play
the stage-director of a play
Answer:- the leading character of actor in a play
125. ‘To smell a rat’ means:
to smell a bad smell
to suspect a trick or deceit
to misunderstand
to have dirty ways
Answer:- to suspect a trick or deceit
126. Because of his success as a comedian , director were loath to consider for———-roles
supporting
leading
dramatic
comedic
Answer:- dramatic
127. correct spelling -
Precedence
Presedence
Presidence
Presceedence
Answer:- Precedence
128. Choose the correct sentence:
The matter was informed to the police
The matter has informed to to the police
The police was informed of the matter
The police were informed of the matter
Answer:- The police were informed of the matter
129. He said that he __ be unable come.
will
shall
should
would
Answer:- would
130. The synonyme of ‘genesis’ is-
introduction
preface
beginning
foreword
Answer:- beginning
131. Browning was the composer of any of the following poems -
Two voices
The Scholar Gipsy
Andrea del sarto
Oneone
Answer:- Andrea del sarto
132. Far Cry – means
Ruined
Lovely
Real
Long distnace
Answer:- Long distnace
133. What do you understand by the term “Call Money”?
Inter-bank short-term lending and borrowing
Borrowing from central bank
Lending by commercial banks to insurance companies
Lending by leasing companies to industrial sector
Answer:- Inter-bank short-term lending and borrowing
134. verb of ‘false’ is ____.
falsity
falsehood
falsify
falsed
Answer:- falsify
135. The intellectual can no longer be said to live ‒ the margins of society.
against
beyond
inside
before
Answer:- beyond
136. She takes_____her father.
after
in
care
from
Answer:- after
137. One who unduly forwards in rendering services for others is not generally liked in society- Which of the following words represents truly the character of the person mentioned here?
Benevolent
Official
Officious
Bureaucratic
Answer:- Officious
138. Distort- Twist
Straighten- Bend
Defor- Reform
Harmonize- Balance
Observe- Blur
Answer:- Harmonize- Balance
139. The man died _ over eating.
by
of
for
from
Answer:- from
140. Antonym of ‘tedious’ is:
boring
monotonous
refreshing
tiresome
Answer:- refreshing
141. The car ran___a dog.
over
to
by
of
Answer:- over
142. He knew it was a avery _ operation, but he was determined to carry it out .
difficult
dangerous
risky
troublesome
Answer:- risky
143. Ship : Harbor::
flower : garden
village : people
nest : bird
car : garage
Not Attempted
Answer:- car : garage
144. Sanction শব্দটির অর্থ ?
Authorisation
plan
verify
prohibit
Answer:- Authorisation
145. what is the meaning of the word ‘belated ‘ -
complaining
off hand
weak
Tardy
Answer:- Tardy
146. LIGHT:BLIND
SPEECH:DUMB
TONGUE:SOUND
LANGUAGE:DEAF
VOICE:VIBRATION
Answer:- SPEECH:DUMB
147. Eager:Indifferent
devoted:dedicated
concerned:careful
anxious:nervous
enthusiastic:halfhearted
Answer:- enthusiastic:halfhearted
148. The groom arrived at the community centre exactly —– time.
in
for
by
on
Answer:- on
149. Julia has been ill _three months.
since
about
in
for
Answer:- for
150. In each of the follwing questions,out of the four alternatives,choose the one which can be substituted for the given words/sentence:-A song embodying religious and sacred emotions-
Lyric
Ode
Hymn
Ballad
Answer:- Hymn
151. পৃথিবীর বৃহত্তম দ্বীপ কোনটি?
বাংলাদেশ
গ্রীণল্যান্ড
মালদ্বীপ
কোনটি নয়
Answer:- গ্রীণল্যান্ড
152. কোন দেশটি ওশেনিয়া অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত?
নাউরু
কেনিয়া
কিউবা
গায়ানা
Answer:- নাউরু
153. ‘মেসোপটেমিয়া’ এলাকার বেশির ভাগ বর্তমানে কোন দেশে?
ইরাক
ইরান
তুরস্ক
সিরিয়া
Answer:- ইরাক
154. পৃথিবীর দীর্ঘতম পর্বতশ্রেণী কোনটি?
এটলাট পর্বতমালা
হিমালয় পর্বতমালা
আন্দিজ পর্বতমালা
আল্পস পর্বতমালা
Answer:- আন্দিজ পর্বতমালা
155. ডয়েচল‍্যান্ড কোন দেশের পূর্বনাম?
নেদারল্যান্ড
পোলান্ড
অস্ট্রিয়া
জার্মানি
Answer:- জার্মানি
156. ‘বাতাসের শহর’ বলা হয় -
শিকাগো
নিউইয়র্ক
লন্ডন
ঢাকা
Answer:- শিকাগো
157. কোনটি নদীমাতৃক সভ্যতা নয়?
সিন্ধু
রোমান
ব্যবিলনীয়
চৈনিক
Answer:- রোমান
158. “লাইন অব ডিমারকেশন” কোন দুটি দেশের মধ‍্যকার সীমারেখা?
যুক্তরাষ্ট্র ও মেক্সিকো
পর্তুগাল ও স্পেন
ভারত ও পাকিস্তান
ইসরাইল ও লেবানন
Answer:- পর্তুগাল ও স্পেন
159. ইসরাইল ও লেবাননের সীমান্ত রেখার নাম কী?
ব্লু লাইন
সনোরা লাইন
ফচ লাইন
ওডারনিস লাইন
Answer:- ব্লু লাইন
160. ভূমধ্যসাগর ও আটলান্টিক মহাসাগরের মধ্যে কোন প্রণালীর অবস্থান?
হরমুজ
জিব্রাল্টার
বসফরাস
দার্দানেলিস
Answer:- জিব্রাল্টার
161. কিসের মাধ্যমে স্বল্পমূল্যে বা বিনামূল্যে পণ্যের বিজ্ঞাপন দেওয়া যায়—
রেডিওতে
টেলিভিশনে
মোবাইলে
ওয়েবসাইটের মাধ্যমে
Answer:- ওয়েবসাইটের মাধ্যমে
162. ই-মেইলের পূর্ণনাম—
ইলেকট্রিক মেইল
ইলেকট্রনিক মেইল
ইলেকট্রন মেইল
ইলেকটিসিটি মেইল
Answer:- ইলেকট্রনিক মেইল
163. দ্বিমুখী যোগাযোগ মাধ্যম—
টেলিফোন
পত্রিকা
মাউস
স্পিকার
Answer:- টেলিফোন
164. ICT-এর পূর্ণ নাম—
Information & Computer Technology
Indext Computer Technology.
Information & Communication Technology
Information & Community Technology
Answer:- Information & Communication Technology
165. ICT-এর বাংলায় নাম—
তথ্যপ্রযুক্তি
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
তথ্য ও যোগাযোগ
যোগাযোগ প্রযুক্তি
Answer:- তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
166. ব্লগ(Blog) কী?
সামাজিক যোগাযোগ ওয়েবসাইট
চাকরির ওয়েবসাইট
সংবাদ ওয়েবসাইট
একধরনের পার্সোন্যাল ওয়েবসাইট, যেখানে লেখালেখি ও মতামত প্রদান করা যায়
Answer:- একধরনের পার্সোন্যাল ওয়েবসাইট, যেখানে লেখালেখি ও মতামত প্রদান করা যায়
167. কোনটি ভূল??
০*১
১*০
১/০
০/১
Answer:- ১/০
168. লুপ্ত সংখ্যাটি কত? ৮১, ২৭, …………, ৩, ১


১২
১৫
Answer:- ৯
169. ১৯৯৪ সালের ১ লা ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার হলে, ১৯৯৫ সালে ঐ একই তারিখে হবে-
বৃহস্পতিবার
শুক্রবার
রবিবার
শনিবার
Answer:- শুক্রবার
170. ছবি দেখুন http://bcsprep.com/blog/wp-content/uploads/2013/12/shape.png
T, X
X, T
S, T
T, B
Answer:- T, X
171. ইদানিং আপনার মনে হচ্ছে সংসারে আপনার গুরুত্ব হ্রাস পাচ্ছে। আপনি এমন অবস্থায়
ক্ষোভ ও দুঃখ প্রকাশ করে মন খারাপ করবেন
খুবই হতাশাবোধ করবেন
বন্ধুদের সাথে বিষয়টি আলাপ করবেন
সংসার-এর প্রতি গভীর মনোযোগ দেবেন
Answer:- সংসার-এর প্রতি গভীর মনোযোগ দেবেন
172. A farmer had 17 hens.All but 9 died.How many live hens were left ?
0
9
18
16
Answer:- 9
173. The average of 20 number is zero. Of them, at the most, how many may be greater than zero?
0
19
10
1
Answer:- 19
174. 9,36,81,144,__?what will be the next num?
169
225
256
196
Answer:- 225
175. ক খ-এর পুত্র। খ এবং গ পরস্পর বোন। ঘ হচ্ছে গ-এর মা, চ, ঘ-এর পুত্র। চ-এর সংগে ক-এর সম্পর্ক কি?
ক এর মামা চ
ক এর খালু চ
চ এর নানা ক
ক এর চাচা চ
Answer:- ক এর মামা চ
176. If you count 1 to 100, how many 5s will you pass on the way?
10
11
18
20
Answer:- 20
177. আমার কক্ষে এক বৃদ্ধ দম্পতি ও তাদের সাথে দুই দম্পতি প্রত্যেকে দুইজন করে সন্তানসহ আমার কক্ষে প্রবেশ করলেন। আমার কক্ষে মোট কতজন লোক হল?

১০
১১
১২
Answer:- ১১
178. If two typist can type two pages in two minutes, how many typists will it take to type 18 pages in six minutes.
3
6
9
18
Answer:- 6

মৃত্যু নিয়ে হুমায়ুন আহমেদ স্যার এর বই এর কিছু লাইন ................

মৃত্যু নিয়ে হুমায়ুন আহমেদ স্যার এর বই এর কিছু লাইন ................উনাকে যাদের ভালো লাগে না তারা এই পোস্ট ইগ্নোর করে যান... উল্টা পাল্টা কমেন্ট করে অন্যের ভালো লাগার অনুভূতিতে আঘাত করবেন না ... উনার সম্পর্কে উল্টা পাল্টা কমেন্ট করার আগে নিচে আমার লেখা নোটঃ পড়ে নিন ...।
১)মৃত্যুর সময় পাশে কেউ থাকবে না,এর চেয়ে ভয়াবহ বোধ হয় আর কিছুই নেই।শেষ বিদা্য় নেয়ার সময় অন্তত কোনো একজন মানুষকে বলে যাওয়া দরকার।নিঃসঙ্গ ঘর থেকে একা একা চলে যাওয়া যা্য় না,যাওয়া উচিত নয়।এটা হৃদ্য়হীন ব্যাপার।(দেবী।পৃ:৪৮)
২)মৃত্যু টের পাওয়া যায়।তার পদশব্দ ক্ষীন কিন্তু অত্যন্ত তীক্ষ্ণ।(তোমাকে।পৃ:৬৩)
৩)বেঁচে থাকার মতো আনন্দের আর কিছু নেই।(আগুনের পরশমনি।পৃ:৯৭)
৪)অসম্ভব ক্ষমতাবান লোকেরা প্রা্য় সময়ই নিঃসঙ্গ অবস্থায় মারা যায়।(আকাশ জোড়া মেঘ। পৃ:২৭)
৫)আমরা জানি একদিন আমরা মরে যাব এই জন্যেই পৃথিবীটাকে এত সুন্দর লাগে।যদি জানতাম আমাদের মৃত্যু নেই তাহলে পৃথিবীটা কখনোই এত সুন্দর লাগতো না।(মেঘ বলেছে যাব যাব।পৃ:১৫৮)
৬)মৃত মানুষদের জন্য আমরা অপেক্ষা করি না।আমাদের সমস্ত অপেক্ষা জীবিতদের জন্য।(অপেক্ষা।পৃ:১৪৬)
৭)যে বাড়িতে মানুষ মারা যায় সে বাড়িতে মৃত্যুর আট থেকে নয় ঘন্টা পর একটা শান্তি শন্তি ভাব চলে আসে।আত্মীয় স্বজনরা কান্নাকাটি করে চোখের পানির স্টক ফুরিয়ে ফেলে।চেষ্টা করেও তখন কান্না আসে না।তবে বাড়ির সবার মধ্যে দুঃখী দুঃখী ভাব থাকে।সবাই সচেতন ভাবেই হোক বা অচেতন ভাবেই হোক দেখানোর চেষ্টা করে মৃত্যুতে সেই সব চেয়ে বেশি কষ্ট পেয়েছে।মূল দুঃখের চেয়ে অভিনয়ের দুঃখই প্রধান হয়ে দড়ায়।একমাত্র ব্যাতিক্রম সন্তানের মৃত্যুতে মায়ের দুঃখ।(হিমুর রুপালী রাত্রি।পৃ:১৮)
৮) বিবাহ এবং মৃত্যু-এই দুই বিশেষ দিনে লতা পাতা আত্মীয়দের দেখা যায়।সামাজিক মেলা মেশা হয়।আন্তরিক আলাপ হ্য়।(একজন হিমু কয়েকটি ঝি ঝি পোকা।পৃ:৮১)
৯)আসল রহস্য পদার্থ বিদ্যা বা অংকে না-আসল রহস্য মানুষের মনে।আকাশ যেমন অন্তহীন মানুষের মনও তাই।পৃথিবীর বেশির ভাগ অংকবিদ আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকতে ভালোবাসতেন।আকাশের দিকে তাকালে জাগতিক সব কিছুই তুচ্ছ মনে হয়।We are so insignificant.আমাদের জন্ম মৃত্যু সবই অর্থহীন।(আমিই মিসির আলি।পৃ:৭৯)
১০)মৃত্যু হচ্ছে একটা শ্বাশত ব্যাপার।একে অস্বীকার করার কোন উপায় নেই।আমরা যে বে্ঁচে আছি এটাই একটা মিরাকল।(কবি।পৃ:১৯১)
১১)মানব জীবন অল্প দিনের।এই অল্প দিনেই যা দেখার দেখে নিতে হবে।মৃত্যুর পর দেখার কিছু নেই।দোযখে যে যাবে-সে আর দেখবে কি-তার জীবন যাবে আগুন দেখতে দেখতে।আর বেহেশতেও দেখার কিছু নাই।বেহেশতের সবই সুন্দর।যার সব সুন্দর তার সৌন্দর্য বোঝা যায় না।সুন্দর দেখতে হ্য় অসুন্দরের সংগে।(কালো যাদুকর।পৃ:৭৮)
১২)সব মৃত্যুই কষ্টের,সুখের মৃত্যু তো কিছু নেই।(কোথাও কেউ নেই।পৃ:৪০)
১৩)দুঃখ কষ্ট সংসারে থাকেই।দুঃখ কষ্ট নিয়েই বাঁচতে হয়।জন্ম নিলেই মৃত্যু লেখা হয়ে যায়।(কোথাও কেউ নেই।পৃ:৩৬)
১৪)শোকে দুঃখে মানুষের মাথা খারাপ হয়ে যায়।কবর দিয়ে দেয়ার পর নিকট আত্মীয় স্বজনরা সবসময় বলে-"ও মরে নাই"।(ছায়া সঙ্গী।পৃ:১৪)
১৫)ঘুম হচ্ছে দ্বিতীয় মৃত্যু।(পারাপার। পৃ:২২)
১৬)মানুষ হচ্ছে একমাত্র প্রানী,যে জানে একদিন তাকে মরতে হবে।কেননা অন্য কোন প্রানী মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতি নেয় না,মানুষ নেয়।(একা একা।পৃ:১০)
১৭)মৃত্যু ভয় বুদ্ধিমত্তার লক্ষন।শুধু মাত্র নির্বোধদেরই মৃত্যু ভয় থাকে না।(নি।পৃ:২৫)
১৮)মৃত্যুতে খুব বেশি দুঃখিত হবার কিছু নেই।প্রতিটি জীবিত প্রানীকেই একটা নির্দিষ্ট সময়ের পর মরতে হবে।তবে এ মৃত্যু মানে পুরোপুরি ধ্বংস নয়।মানুষের শরীরে অযুত,কোটি,নিযুত ফান্ডামেন্টাল পার্টিকেলস যেমন-ইলেকট্রন,প্রোটন,নিউট্রন-এদের কোন বিনাশ নেই।এরা থেকেই যাবে।ছড়িয়ে পড়বে সারা পৃথিবীতে।কাজেই মানুষের মৃত্যুতে খুব বেশি কষ্ট পাবার কিছু নেই।(নি।পৃ:১০)
১৯)অন্য ভুবনের দিকে যাত্রার আগে আগে সবাই প্রিয়জনদের দেখতে চায়।(আমার আপন আধার।পৃ:৭১)
২০)যে মানুষ মারা যাচ্ছে তার উপর কোন রাগ কোন ঘেন্না থাকা উচিত নয়।(নবনী।পৃ:১০৯)
নোটঃ
--------
হুমায়ুন আহমেদ স্যারের নাস্তিকতার ব্যাপারে কেউ সুস্পষ্ট প্রমাণ দিতে পারবে বলে মনে হয় না। আমার জানা মতে অর্থাৎ আমি যতো বই পড়েছি ... তাঁর কোন লেখাতেই নামাজ, কোরআন কখনই অসম্মানিত হয়নি । কিংবা পর্দা নিয়ে ব্যাঙ করা হয়নি । স্যারের প্রায় প্রতিটি লিখাতেই টুপী পরা ভদ্রলোক কিংবা তসবিহ হাতে কোন নারীকে পাওয়া গেছে ।
এবং তার লিখনির মইধ্যে মাঝে মাঝে হাদীস উইঠা আইত যার প্রত্যেকটাই ছিল সহীহ্ হাদীস। আচ্ছা একজন নাস্তিকের কি প্রোয়োজন লেখার মইধ্যে হাদীস দেয়ার? তাও আবার সহীহ্ হাদীস। শোনা যায় স্যার মৃত্যুর আগে তার প্রিয় কয়েকটা কুরআনের আয়াত পড়ছিলেন। আচ্ছা তিনি যদি নাস্তিক হইতেন তাইলে তিনি মৃত্যুর আগে কুরআনের আয়াত গুলা কেন পড়ছিলেন?
যারা স্যারকে নাস্তিক বলেন তারা শোনেন,একজনার সম্বন্ধে আগে না জাইনা স্রেফ শুনে মন্তব্য করা উচিত না ...।
তাছাড়া তর্কের খাতিরে ধরে নিলাম তিনি আস্তিক আস্তিক হলেই কি জান্নাতে যাওয়া নিশ্চিত ?
যারা আজ হুমায়ুন স্যারকে নাস্তিক বলছেন, তাদের কাছে প্রশ্নঃ - আপনি তো আস্তিক ।
আপনি কি ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করেন ? -
আপনি কি সদা সত্য কথা ও সত্যের পথে চলেন ? -
রাস্তায় ক্ষুদার্থ কে দেখে এগিয়ে যান ? -
পরনারীর দিকে কি আপনার চোখ যায়না ?
সে চোখে কি কাম জাগেনা ?
কারো সম্পর্কে মন্তব্য করার আগে তার সমরকে জ্ঞান অর্জন করুন । সাহিত্য ও ধর্মের সঠিক ব্যাখ্যা জেনে আসুন ।
কারো বই না পড়ে স্রেফ শুনে তাকে নাস্তিক প্রমান করে কি বেহেস্তের একটা খালি সিট আপনি পেয়ে যাবেন ভাবছেন ?
তাছাড়া উনি নাস্তিক কি আস্তিক সেটা আমার দেখার বিষয় না । উনি একজন সাহিত্যিক এটাই আমার বড় কথা । আল্লাহ পাকের সৃষ্টির সেরা মানুষকে তিনি জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে ভালবেসে গিয়েছেন । হতাশাগ্রস্ত ও দরিদ্র জনসাধারন কে ছোট ছোট আনন্দ দানের মাঝে বাঁচতে শিখিয়েছেন ।উনি দেখিয়ে দিয়েছেন সহজবোধ্যভাবে কিভাবে পাঠকের মন ছুয়ে যেতে হয়, অতি সহজ লেখা দিয়েও জীবনের কঠিনতম দর্শন কে কিভাবে পাঠকের মাথায় ঢুকিয়ে দিতে হয়।পরাজিত বেকার যুবকদের নতুন স্বপ্নে উদ্দীপ্ত করেছেন । এই জন্যই হুমায়ুন স্যার পাঠককুলের হৃদয়ে বেঁচে থাকবেন যুগ যুগ ধরে । আর নিশ্চয়ই তার এই অবদান, সুবিচারক মহান আল্লাহ পাকের বিবেচনার বাইরে থাকবে না ?
মৃত মানুষ সম্পর্কে বাজে আলোচনা বা মন্তব্য না করাই ভাল। তিনি এখন যেখানে আছেন আমরা নিজেরা তাকে নিয়ে বিচার বিশ্লেষণ না করে এর ভারটা আল্লাহর উপর ছেড়ে দিলেই পারি।

Ad

Popular Posts