বুদ্ধি বাড়ানোর সহজ কিছু উপায় ...............!
ক্লাসে কিছু ছাত্র থাকে যারা যেমন বুদ্ধিমান তেমনি জ্ঞানী। আবার কিছু ছাত্র আছে যাদের স্মৃতি শক্তি একেবারে দুর্বল এবং অনেক পড়াশুনার পরও কিছুই মনে রাখতে পারে না। তাদের মূল সমস্যা হলো বুদ্ধি বা কৌশলের অভাব। তারা যদি সঠিক নিয়মে অর্থাৎ বুদ্ধি খাটিয়ে পড়াশুনা করতো তাহলে এ অবস্থার সৃষ্টি হতো না। শুধু স্কুলেই নয়, আমাদের সমাজের পরতে পরতে বুদ্ধিমান ও বুদ্ধিহীন এই দুই শ্রেণীর মানুষ দেখা যায়।
মানুষের মস্তিষ্ক যেসব কাজ করে তার সামগ্রিক প্রকাশের নাম বুদ্ধি। চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা বলেন, একজন মানুষের মগজের মোট ওজনের ৮০ ভাগই তৈরি হয় জীবনের প্রথম তিন বছরে। তবে মজার ব্যাপার হলো, বয়স বাড়ার সাথে সাথে মানুষের বুদ্ধি কিছুটা কমে যেতে পারে।
মানুষ দু'ভাবে বুদ্ধি লাভ করে থাকে।
১. সহজাত এবং
২. শিক্ষার মাধ্যম।
✬ ‘সহজাত' বুদ্ধি হলো- যে বুদ্ধি আল্লাহর পক্ষ থেকে দেয়া হয়েছে।
✬ আর শিক্ষণীয় বুদ্ধি হলো, যা শেখার মাধ্যমে বাড়ানো যায়।
ক্লাসে কিছু ছাত্র থাকে যারা যেমন বুদ্ধিমান তেমনি জ্ঞানী। আবার কিছু ছাত্র আছে যাদের স্মৃতি শক্তি একেবারে দুর্বল এবং অনেক পড়াশুনার পরও কিছুই মনে রাখতে পারে না। তাদের মূল সমস্যা হলো বুদ্ধি বা কৌশলের অভাব। তারা যদি সঠিক নিয়মে অর্থাৎ বুদ্ধি খাটিয়ে পড়াশুনা করতো তাহলে এ অবস্থার সৃষ্টি হতো না। শুধু স্কুলেই নয়, আমাদের সমাজের পরতে পরতে বুদ্ধিমান ও বুদ্ধিহীন এই দুই শ্রেণীর মানুষ দেখা যায়।
মানুষের মস্তিষ্ক যেসব কাজ করে তার সামগ্রিক প্রকাশের নাম বুদ্ধি। চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা বলেন, একজন মানুষের মগজের মোট ওজনের ৮০ ভাগই তৈরি হয় জীবনের প্রথম তিন বছরে। তবে মজার ব্যাপার হলো, বয়স বাড়ার সাথে সাথে মানুষের বুদ্ধি কিছুটা কমে যেতে পারে।
মানুষ দু'ভাবে বুদ্ধি লাভ করে থাকে।
১. সহজাত এবং
২. শিক্ষার মাধ্যম।
✬ ‘সহজাত' বুদ্ধি হলো- যে বুদ্ধি আল্লাহর পক্ষ থেকে দেয়া হয়েছে।
✬ আর শিক্ষণীয় বুদ্ধি হলো, যা শেখার মাধ্যমে বাড়ানো যায়।
তবে বুদ্ধির বড় একটা অংশ নির্ভর করে শেখার পরিবেশ, পদ্ধতি, আবেগ ইত্যাদির ওপর। জন্মের পর প্রথম দিকে প্রোটিন বা জরুরি কোন খাদ্য উপাদানের ঘাটতি থাকলে পরবর্তীতে বুদ্ধির স্বাভাবিক বিকাশে বাধাগ্রস্ত হয়। তবে হিসেবে নানা উপায়ে বুদ্ধি বাড়ানো যায়।
তবে শিক্ষণীয় অংশ হিসেবে নানা উপায়ে বুদ্ধি বাড়ানো যায়। মনোবিজ্ঞানীদের গবেষণা থেকে এ কৌশলগুলো বের হয়েছে।
✬ কোন কিছু শিখতে হলে সে বিষয়ের প্রতি প্রচণ্ড উদ্দীপনা থাকতে হবে।
✬ যে বিষয়টি শিখতে যাচ্ছি, তা শেখার তথ্য ও পদ্ধতি বার বার দেখা।
✬ যে বিষয়টি শিখছি তার প্রতি প্রবল আবেগ থাকতে হবে। তবে তা যেন একঘেঁয়েমি না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখা।
✬ শেখার পরিবেশ হবে স্বত:স্ফূর্ত।
✬ শেখার প্রতিটি বিষয়কে সহজভাবে নেয়া কঠিন বিষয় হলেও তা সহজভাবে নেয়া।
✬ সর্বোপরি শেখা ও জানার বিষয়টি আনন্দ ও বিনোদনের মাধ্যমে নিতে হবে।
✬ যে বিষয়টি শিখতে যাচ্ছি, তা শেখার তথ্য ও পদ্ধতি বার বার দেখা।
✬ যে বিষয়টি শিখছি তার প্রতি প্রবল আবেগ থাকতে হবে। তবে তা যেন একঘেঁয়েমি না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখা।
✬ শেখার পরিবেশ হবে স্বত:স্ফূর্ত।
✬ শেখার প্রতিটি বিষয়কে সহজভাবে নেয়া কঠিন বিষয় হলেও তা সহজভাবে নেয়া।
✬ সর্বোপরি শেখা ও জানার বিষয়টি আনন্দ ও বিনোদনের মাধ্যমে নিতে হবে।
বুদ্ধি বিকাশের জন্য কি কি করা উচিত।
------------------------------------
✬ সব সময় যন্ত্রনির্ভর না হয়ে বই, কম্পিউটার, মোবাইল দূরে রেখে বু বা পরিবারের লোকের সাথে সময় কাটানো।
✬ জটিল চিন্তা থেকে সব সময় নিজেকে বাইরে রাখার চেষ্টা করতে হবে। প্রয়োজনে অনেক সময় খোলা আকাশের নিচে কাটানো।
✬ যোগ ব্যায়াম শরীর ও মন দুটোই ভালো রাখে এ জন্য নিয়মিত যোগ ব্যায়াম করা।
✬ মাঝে মাঝে মনকে কল্পনার জগতে নেয়া।
✬ বুদ্ধি বিকাশের সবচেয়ে বড় মাধ্যম বই। এ জন্য নিয়মিত বইপড়া।
------------------------------------
✬ সব সময় যন্ত্রনির্ভর না হয়ে বই, কম্পিউটার, মোবাইল দূরে রেখে বু বা পরিবারের লোকের সাথে সময় কাটানো।
✬ জটিল চিন্তা থেকে সব সময় নিজেকে বাইরে রাখার চেষ্টা করতে হবে। প্রয়োজনে অনেক সময় খোলা আকাশের নিচে কাটানো।
✬ যোগ ব্যায়াম শরীর ও মন দুটোই ভালো রাখে এ জন্য নিয়মিত যোগ ব্যায়াম করা।
✬ মাঝে মাঝে মনকে কল্পনার জগতে নেয়া।
✬ বুদ্ধি বিকাশের সবচেয়ে বড় মাধ্যম বই। এ জন্য নিয়মিত বইপড়া।
যে সব কাজ করা উচিত নয়।
--------------------------------
০ যতটুকু কাজ করা সম্ভব তার চেয়ে বেশি কাজ করা উচিত নয়।
০ কেউ সমালোচনা করলে ভেঙ্গে না পড়ে ইতিবাচকভাবে নেয়া।
০ অযথা টিভি বা কম্পিউটারের সামনে সময় নষ্ট না করা।
০ মোবাইল ফোন সবসময় চালু না রাখা।
০ সর্বদা যন্ত্র নির্ভর না হওয়া।
০ প্রয়োজন ছাড়া ঘন্টার পর ঘন্টা ইন্টারনেটে সময় ব্যয় না করা।
০ নিজের মতামতের সাথে অন্যের মতামতকে গুরুত্ব দেয়া।
০ অ আবেগ বা বিশ্বাসকে প্রাধান্য না দিয়ে যুক্তির গুরুত্ব দেয়া।
০ ওপরোক্ত নিয়মগুলো মেনে চললে বুদ্ধির বিকাশ ঘটানো সম্ভব।
--------------------------------
০ যতটুকু কাজ করা সম্ভব তার চেয়ে বেশি কাজ করা উচিত নয়।
০ কেউ সমালোচনা করলে ভেঙ্গে না পড়ে ইতিবাচকভাবে নেয়া।
০ অযথা টিভি বা কম্পিউটারের সামনে সময় নষ্ট না করা।
০ মোবাইল ফোন সবসময় চালু না রাখা।
০ সর্বদা যন্ত্র নির্ভর না হওয়া।
০ প্রয়োজন ছাড়া ঘন্টার পর ঘন্টা ইন্টারনেটে সময় ব্যয় না করা।
০ নিজের মতামতের সাথে অন্যের মতামতকে গুরুত্ব দেয়া।
০ অ আবেগ বা বিশ্বাসকে প্রাধান্য না দিয়ে যুক্তির গুরুত্ব দেয়া।
০ ওপরোক্ত নিয়মগুলো মেনে চললে বুদ্ধির বিকাশ ঘটানো সম্ভব।
No comments:
Post a Comment